ঢাকায় ওকালতনামা, জামিননামা ও হাজিরার দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত স্থগিত
ঢাকার নিম্ন আদালতে ওকালতনামা, জামিননামা ও হাজিরার দাম বাড়ানোর যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল, তা স্থগিত করেছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি। বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) সমিতির সাধারণ সম্পাদক হোসেন আলী খান হাসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে গত ১১ জুন ঢাকা আইনজীবী সমিতির বাজেট নিয়ে হওয়া সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ওকালতনামা, জামিননামা ও হাজিরার প্রায় দ্বিগুণ বাড়ানো হয়েছিল।
ওকালতনামার (আইনজীবীকে দেয়া মামলা পরিচালনার ক্ষমতা) মূল্য ২২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪২০ টাকা করা হয়েছিল। এ ছাড়া বাড়তি কোর্ট ফি ৩০ টাকা তো রয়েছেই। তাই সব মিলিয়ে ওকালতনামার বাড়তি দাম হয় ৪৫০ টাকা। কোর্ট ফিসহ যার মূল্য আগে ছিল ২৫০ টাকা।
নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী এই টাকা থেকে ২০০ টাকা আইনজীবীর ব্যক্তিগত ফান্ডে জমা হওয়ার তথা ছিল, যা একবছর পর তোলা যাবে বলে জানানো হয়।
এছাড়া জামিননামার (বেইল বন্ড) মূল্য ৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০০ টাকা করা হয়েছিল, সঙ্গে বাড়তি আরও ২৫ টাকা কোর্ট ফিসহ যার দাম হয় ১২৫ টাকা। এর মধ্যে ২০ টাকা আইনজীবীর ব্যক্তিগত ফান্ডে জমা হবে বলে জানানো হয়। এই টাকাও এক বছর পর সংশ্লিষ্ট আইনজীবী তুলতে পারবেন। এছাড়া হাজিরার মূল্য ৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা করা হয়।
ওকালতনামা, জামিননামা ও হাজিরার দাম বাড়ায় আইনজীবীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। করোনার সময়ে এভাবে দাম বৃদ্ধির সমালোচনা করে অনেকে সামাজিক যোগাযোগাধ্যমে সমালোচনা করেন।
এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার ঢাকা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় করোনা পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে ওকালতনামা, জামিননামা ও হাজিরার দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত করে নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। তাই ওকালতনামা কোর্ট ফি সহ ২৫০, জামিননামা ৫০ ও হাজিরার দাম ৫ টাকাই থাকছে।
ওকালতনামার (আইনজীবীকে দেয়া মামলা পরিচালনার ক্ষমতা) মূল্য ২২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪২০ টাকা করা হয়েছিল। এ ছাড়া বাড়তি কোর্ট ফি ৩০ টাকা তো রয়েছেই। তাই সব মিলিয়ে ওকালতনামার বাড়তি দাম হয় ৪৫০ টাকা। কোর্ট ফিসহ যার মূল্য আগে ছিল ২৫০ টাকা।
নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী এই টাকা থেকে ২০০ টাকা আইনজীবীর ব্যক্তিগত ফান্ডে জমা হওয়ার তথা ছিল, যা একবছর পর তোলা যাবে বলে জানানো হয়।
এছাড়া জামিননামার (বেইল বন্ড) মূল্য ৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০০ টাকা করা হয়েছিল, সঙ্গে বাড়তি আরও ২৫ টাকা কোর্ট ফিসহ যার দাম হয় ১২৫ টাকা। এর মধ্যে ২০ টাকা আইনজীবীর ব্যক্তিগত ফান্ডে জমা হবে বলে জানানো হয়। এই টাকাও এক বছর পর সংশ্লিষ্ট আইনজীবী তুলতে পারবেন। এছাড়া হাজিরার মূল্য ৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা করা হয়।
ওকালতনামা, জামিননামা ও হাজিরার দাম বাড়ায় আইনজীবীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। করোনার সময়ে এভাবে দাম বৃদ্ধির সমালোচনা করে অনেকে সামাজিক যোগাযোগাধ্যমে সমালোচনা করেন।
এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার ঢাকা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় করোনা পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে ওকালতনামা, জামিননামা ও হাজিরার দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত করে নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। তাই ওকালতনামা কোর্ট ফি সহ ২৫০, জামিননামা ৫০ ও হাজিরার দাম ৫ টাকাই থাকছে।
ওই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সমিতির সদস্যদের চাঁদার হার বৃদ্ধি, করোনা ফান্ড ও গ্রুপ ইন্সুরেন্স ফি গ্রহণের সিদ্ধান্তও স্থগিত করা হয়। তাছাড়া সদস্যদের মাসিক চাঁদা পরিশোধের ক্ষেত্রে আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত জরিমানা মওকুফ করা হয়।
সূত্রঃ বাংলা নিউজ
মন্তব্য লিখুন